এপ্রিলফুলের আশ্চর্যজনক কাহিনী!!!!
মারিয়ার বয়স ১০ বছর। তাদের বাসায় হামলা হলে মা তাকে বাথরুমে লুকিয়ে রাখে। হামলাকারীরা বাসায় ঢুকেই মারিয়ার মা সহ বাকি দুই ভাইকে হত্যা করে। বাসা থেকে বের হতে যেয়ে কি যেন মনে করে একজন বাথরুমের ছিটকানি খুললে মারিয়াকে পেয়ে যায়.....
দশজনের দলটি তাকে পালাক্রমে ধর্ষণের সিদ্ধান্ত নেয়। দলটির দুর্ভাগ্য যে, তিনজনের ধর্ষন শেষেই মারিয়া পরপারে চলে যায়! সেদিন অনেক মারিয়ার জীবনে এই ঘটনা ঘটেছিল...
মারিয়ার বাবা আরবীয় বংশভুত সিদ্দিক তখন যুদ্ধ ক্ষেত্রে ছিল। স্পেনের মুসলিম বাহিনী পরাজিত হলে সে ছুটে বাসার দিকে আসতে থাকে। তখন প্রতিটা মুসলিম জনবসতিতে আগুন জ্বলছে। খৃষ্টান বাহিনী ঘোষনা দিয়েছে যারা মসজিদে আশ্রয় নিবে তাদের হত্যা করা হবেনা। বাকিদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই হত্যা করা হবে। যতদ্রুত সম্ভব সিদ্দিক তার পরিবার নিয়ে কাছাকাছি কোন মসজিদে আশ্রয় নিতে চায়..
বাসার সামনে এসেই দেখতে পায় দাও দাও করে আগুন জ্বলছে। নির্বাক হয়ে যায় সে। আগুনে পুড়া ধ্বংস স্তুপের মাঝে সে কাওকে আবিস্কার করতে পারে না। তারপর ছুটে যেতে থাকে পাশের মসজিদের দিকে। ক্ষীন আশা নিয়ে সে মসজিদে যেতে থাকে, যদি পরিবার সেখানে যেয়ে থাকে....!
মসজিদে নারী পুরুষ শিশু দিয়ে ভরে গেছে। পা রাখার যায়গা নেয় কোথাও। তার মারিয়ার মত অনেক মেয়েকেই দেখতে পায় কিন্তু মারিয়াকে খুঁজে পায়না। পাগলের মত একপাশ থেকে অন্যপাশে যেতে থাকে কিন্তু তার পরিবারের কাওকে খুজে পায়না...
এর মাঝেই বাহিরে হট্টগোল হতে থাকে। শিশুরা ভয়ে নতুনভাবে আবার কান্না শুরু করে দেয়। দেখা যায় খৃষ্টান বাহিনী মসজিদের সামনে এসে বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকা দুজন মুসলিমকে মেরে ফেলে। সবাইকে মসজিদের দরজা জনালা বন্ধ করে দিতে বলে। জীবন বাঁচাতে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া মুসলমানরা সব দরজা জানালা ভিতর থেকে আটকে দেয়। আর খৃষ্টান বাহিনী বাহির থেকে দরজা আটকে দিতে থাকে..
মুসলিমরা প্রথম ভেবেছিল কেউ যেন বাহিরে যেতে না পারে সেটা নিশ্চিত হতে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে দেওয়া হলো! কিন্তু একটু পরেই তারা নিজেদের বোকামী বুঝতে পারে। বেঈমান জাতি খৃষ্টানদের বিশ্বাস করাই জীবনের সবচেয়ে বড় বোকামী...
ততক্ষনে মসজিদের চারিদিকে দাও দাও করে আগুন জ্বলা শুরু হয়ে গেছে। খ্রিষ্টান বাহিনী দরজা জানালা আটকে দিয়ে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া অসহায় নারী পুরুষ শিশুদের পুড়িয়ে মারতে বাহির থেকে আগুন লাগিয়ে দেয়। মসজিদের ভিতর চলতে থাকে বাতাস ভারী করা আত্বচিৎকারে আর বাইরে চলে খ্রিষ্টানদের উল্লাস করা অট্টহাসি। তারা মুসলমদের বোকা বোকা (Fool Fool) বলে হাসতে হাসতে আনন্দ করতে থাকে....
এইদিনটা ছিল এপ্রিল মাসের ১ তারিখ। স্পেনের বুকে মানবজাতির ইতিহাসে ঘটে যায় এক জঘন্ন ঘটনা। এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে এপ্রিলফুল নামে স্থান করে নেয়। এটা খৃষ্টানদের আনন্দ মজা করার দিন। আজকাল কিছু মুসলিম নামধারী আবালকে এইদিনে অন্যের সাথে মজা করতে দেখা যায়! তারা জানে এটা একটি আনন্দ তামাশা করার দিন। কিন্তু কিভাবে সেই তামাশা আনন্দ আসলো সেটা জানতে চায়না...
দশজনের দলটি তাকে পালাক্রমে ধর্ষণের সিদ্ধান্ত নেয়। দলটির দুর্ভাগ্য যে, তিনজনের ধর্ষন শেষেই মারিয়া পরপারে চলে যায়! সেদিন অনেক মারিয়ার জীবনে এই ঘটনা ঘটেছিল...
মারিয়ার বাবা আরবীয় বংশভুত সিদ্দিক তখন যুদ্ধ ক্ষেত্রে ছিল। স্পেনের মুসলিম বাহিনী পরাজিত হলে সে ছুটে বাসার দিকে আসতে থাকে। তখন প্রতিটা মুসলিম জনবসতিতে আগুন জ্বলছে। খৃষ্টান বাহিনী ঘোষনা দিয়েছে যারা মসজিদে আশ্রয় নিবে তাদের হত্যা করা হবেনা। বাকিদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই হত্যা করা হবে। যতদ্রুত সম্ভব সিদ্দিক তার পরিবার নিয়ে কাছাকাছি কোন মসজিদে আশ্রয় নিতে চায়..
বাসার সামনে এসেই দেখতে পায় দাও দাও করে আগুন জ্বলছে। নির্বাক হয়ে যায় সে। আগুনে পুড়া ধ্বংস স্তুপের মাঝে সে কাওকে আবিস্কার করতে পারে না। তারপর ছুটে যেতে থাকে পাশের মসজিদের দিকে। ক্ষীন আশা নিয়ে সে মসজিদে যেতে থাকে, যদি পরিবার সেখানে যেয়ে থাকে....!
মসজিদে নারী পুরুষ শিশু দিয়ে ভরে গেছে। পা রাখার যায়গা নেয় কোথাও। তার মারিয়ার মত অনেক মেয়েকেই দেখতে পায় কিন্তু মারিয়াকে খুঁজে পায়না। পাগলের মত একপাশ থেকে অন্যপাশে যেতে থাকে কিন্তু তার পরিবারের কাওকে খুজে পায়না...
এর মাঝেই বাহিরে হট্টগোল হতে থাকে। শিশুরা ভয়ে নতুনভাবে আবার কান্না শুরু করে দেয়। দেখা যায় খৃষ্টান বাহিনী মসজিদের সামনে এসে বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকা দুজন মুসলিমকে মেরে ফেলে। সবাইকে মসজিদের দরজা জনালা বন্ধ করে দিতে বলে। জীবন বাঁচাতে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া মুসলমানরা সব দরজা জানালা ভিতর থেকে আটকে দেয়। আর খৃষ্টান বাহিনী বাহির থেকে দরজা আটকে দিতে থাকে..
মুসলিমরা প্রথম ভেবেছিল কেউ যেন বাহিরে যেতে না পারে সেটা নিশ্চিত হতে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে দেওয়া হলো! কিন্তু একটু পরেই তারা নিজেদের বোকামী বুঝতে পারে। বেঈমান জাতি খৃষ্টানদের বিশ্বাস করাই জীবনের সবচেয়ে বড় বোকামী...
ততক্ষনে মসজিদের চারিদিকে দাও দাও করে আগুন জ্বলা শুরু হয়ে গেছে। খ্রিষ্টান বাহিনী দরজা জানালা আটকে দিয়ে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া অসহায় নারী পুরুষ শিশুদের পুড়িয়ে মারতে বাহির থেকে আগুন লাগিয়ে দেয়। মসজিদের ভিতর চলতে থাকে বাতাস ভারী করা আত্বচিৎকারে আর বাইরে চলে খ্রিষ্টানদের উল্লাস করা অট্টহাসি। তারা মুসলমদের বোকা বোকা (Fool Fool) বলে হাসতে হাসতে আনন্দ করতে থাকে....
এইদিনটা ছিল এপ্রিল মাসের ১ তারিখ। স্পেনের বুকে মানবজাতির ইতিহাসে ঘটে যায় এক জঘন্ন ঘটনা। এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে এপ্রিলফুল নামে স্থান করে নেয়। এটা খৃষ্টানদের আনন্দ মজা করার দিন। আজকাল কিছু মুসলিম নামধারী আবালকে এইদিনে অন্যের সাথে মজা করতে দেখা যায়! তারা জানে এটা একটি আনন্দ তামাশা করার দিন। কিন্তু কিভাবে সেই তামাশা আনন্দ আসলো সেটা জানতে চায়না...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার কোনো কিছুর পরামর্শ দেওয়া অথবা নেওয়ার জন্য এখানে কমেন্ট করতে পারেন